सौराष्ट्रे सोमनाथं च श्रीशैले मल्लिकार्जुनम् । उज्जयिन्यां महाकालमोङ्कारममलेश्वरम् ॥ १ ॥ সৌরাষ্ট্রে সোমনাথং চ শ্রীশৈলে মল্লিকার্জুনম্ । উজ্জয়িন্যাং মহাকালমোঙ্কারমমলেশ্বরম্ ॥ ১ ॥ (১) সৌরাষ্ট্র প্রদেশে (কাঠিয়াবাড়ে) শ্রীসোমনাথ, (২) শ্রীশৈলে শ্রীমল্লিকার্জুন, (৩) উজ্জয়িনীতে শ্রীমহাকাল, (৪) ওঙ্কারেশ্বর অথবা অমলেম্বর ॥ ১ ॥ परल्यां वैद्यनाथं च ड़ाकिन्यां भीमशङ्करम् । सेतुवन्धे तु रामेशं [...]
आदौ कर्मप्रसङ्गाৎ कलयति कलुषं मातृकुक्षौ स्थितं मां विण्मूत्रामेध्यमध्ये क्वथयति नितरां जाठरो जातवेदाः । यद् यद् वै तत्र दुःखं व्यथयति नितरां शक्यते केन वक्तुं क्षन्तव्यो मेऽपराधः शिव शिव शिव भो श्रीमहादेव शम्भो ॥ १ ॥ আদৌ কর্মপ্রসঙ্গাৎ কলয়তি কলুষং মাতৃকুক্ষৌ স্থিতং মাং বিণ্মূত্রামেধ্যমধ্যে ক্বথয়তি নিতরাং জাঠরো জাতবেদাঃ । যদ্ যদ্ [...]
ओँ कारं विन्दुसंयुक्तं नित्यं ध्यायन्ति योगिनः । कामदं मोक्षदञ्चै व ‘ओँ’-काराय नमो नमः ॥ १ ॥ ওঁ কারং বিন্দুসংযুক্তং নিত্যং ধ্যায়ন্তি যোগিনঃ । কামদং মোক্ষদঞ্চৈ ব ‘ওঁ’-কারায় নমো নমঃ ॥ ১ ॥ যোগীগণ ক্রমাগত বিন্দু দ্বারা গঠিত যে ওঁ–কারের ধ্যান করেন, যিনি সমস্ত ইচ্ছা পূরণ করেন এবং মোক্ষ প্রদান [...]
শ্রী শিব চালীসা Shree Shiv Chalisa Trilochana
শ্রী শিব চালীসা হচ্ছে পরমেশ্বর ভগবান শিবের প্রতি নিবেদিত চল্লিশটি শ্লোকের সমন্বয়ে কবি অযোধ্যাদাস রচিত একটি স্তোত্রম্ । যেখানে পরমেশ্বর ভগবান শিবের প্রতি নানা প্রশংসা করা হয়েছে। যারা দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন তারা এই শ্রী শিব চালীসা প্রতি সোমবার বা নিত্য পাঠ করতে পারেন। বিশেষ করে ব্রহ্ম মুহূর্তে [...]
রুদ্রাক্ষ মালা শোধন Rudraksha. Mala Purify. Trilochana
বিভিন্ন পদ্ধতিতে রুদ্রাক্ষ মালা শোধন করা হয়ে থাকে। ধারণের জন্য রুদ্রাক্ষ মালার শোধন এক রকম পদ্ধতি। আবার জপের জন্য রুদ্রাক্ষ মালার শোধন অন্য রকম পদ্ধতি। আর তন্ত্রাচারে রুদ্রাক্ষ মালা শোধন করতে গেলে নানান উপকরণ যেমন – দুধ, দই, শর্করা, মধু, গরুর গোবার, গরুর মূত্র ইত্যাদি প্রয়োজন হয়। কোন উপকরণ [...]
वशिष्ठ उवाच। विश्वेश्वराय नरकार्णव तारणाय कर्णामृताय शशिशेखरधारणाय । कर्पूरकान्तिधवलाय जटाधराय दारिद्र्य दुःखदहनाय नमः शिवाय ॥ १ ॥ বশিষ্ঠ উবাচ। বিশ্বেশ্বরায় নরকার্ণবতারণায় কর্ণামৃতায় শশিশেখরধারণায়। কর্পূরকান্তিধবলায় জটাধরায় দারিদ্র্যদুঃখদহনায় নমঃ শিবায় ।। ১ ।। যিনি বিশ্বেশ্বর, নরক সমুদ্রের তারক, কর্ণামৃত মস্তকে চন্দ্রধারক, যাঁর কান্তি কর্পূরের ন্যায় ধবলবর্ণ এর যাঁর মস্তকে জটাজাল আছে [...]
এই বিধিমতে বীজমন্ত্রগুলো দিয়ে আপনি ১ থেকে ১৪ মুখী পর্যন্ত রুদ্রাক্ষ বীজ শোধন করতে পারবেন। স্নান করে ধুতি পরিধান করে রুদ্রাক্ষ বীজ শোধন করবেন। শোধন করা ত্রিপুণ্ড্র থাকলে সেটি ধারণ করবেন। সম্পূর্ণ শোধন পদ্ধতিতে যেসকল মন্ত্রে “ওঁ” রয়েছে সেটি ব্রাহ্মণরা উচ্চারণ করবেন। নারী এবং অব্রহ্মণরা “নমঃ” উচ্চারণ করবেন। প্রয়োজনীয় [...]
এটি অত্যন্ত দুষ্প্রাপ্য শ্রেণীর রুদ্রাক্ষ। শিবের অত্যন্ত প্রিয়। এই রুদ্রাক্ষ যে ধারণ করে, সে শিবের সান্নিধ্য লাভ করে, এটি অতি মূল্যবান বস্তু। একে ‘দেবমণি’ বলে। এই রুদ্রাক্ষ মানুষের ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় জাগ্রত করে, যার দ্বারা ধারণকারী ভবিষ্যৎ ঘটনা দেখতে পান। যিনি এই রুদ্রাক্ষ ধারণ করেন, তার সিদ্ধান্ত অভ্রান্ত। তিনি সবরকমের [...]
তেরোমুখী রুদ্রাক্ষ দেবরাজ ইন্দ্রের ও কামদেবের প্রতীক। এই রুদ্রাক্ষ ধারণে দেবরাজ ইন্দ্র প্রীত হন। তেরোমুখী রুদ্রাক্ষ ধারণের ফলে ধারণকারী ধনী হন। উচ্চস্থান পান। দিন দিন সম্মান বাড়ে। এই রুদ্রাক্ষ থাকলে সব আশা-আকাঙ্ক্ষার পূরণ হয় ও অষ্টসিদ্ধি লাভ হয়। এমনকি ব্যাসদেবও ধারণকারীর প্রতি সন্তুষ্ট থাকেন। এই রুদ্রাক্ষ ধারণকারীর প্রতি সন্তুষ্ট [...]
এই রুদ্রাক্ষ মহাবিষ্ণুর প্রতীক। দ্বাদশ আদিত্য এর অধিষ্ঠাতা দেবতা। বারোমুখী রুদ্রাক্ষ রবির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এটি ঈশ্বরের দ্বাদশরূপের প্রতীক। ধারণকারী রবির গুণে গুণান্বিত হন, রবির আশীর্বাদ লাভ করেন, রবির আলোকে আলোকিত ও শক্তিশালী হন। রবি মেধা, বুদ্ধি, বিদ্যা শক্তির কেন্দ্রবিন্দু। এই রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে কখনও কোনও রোগে ভুগতে হয় না। [...]
এগারোমুখী রুদ্রাক্ষ ভগবান রুদ্রের একাদশ রুদ্রের প্রতীক। এটি ধ্যান-যোগ অভ্যাসকারীর যৌগিক সমস্যার সমাধান করে। শিবভক্তের কাছে এটি সবচেয়ে ফলদায়ক এবং সফল রুদ্রাক্ষ। আমরা জানি একাদশ রুদ্র হনুমান – যাঁর নাম শুনে ভূত-প্রেত ও অশুভ শক্তি সব পালিয়ে যায়। তিনি পূর্ণজ্ঞানী, শক্তিশালী, বুদ্ধিমান ও ব্রহ্মজ্ঞানী ফলে যিনি এই এগারোমুখী রুদ্রাক্ষ [...]
সকল গ্রহকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এই রুদ্রাক্ষ ধারণ করা হয়। এটি কোন গ্রহের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নয়। এই রুদ্রাক্ষ সকল গ্রহের ও দশ দিকের প্রভাব ধারণ করে। এর অধিষ্ঠাতা ভগবান বিষ্ণু। তাই এই রুদ্রাক্ষ ধারণকারীর উপর তিনি খুবই প্রসন্ন হন। মামলা মোকাদ্দমায় জয়, সরকারি কাজে সাফল্য, সবদিকে নাম ও যশঃ [...]
নয়মুখী রুদ্রাক্ষ দেবী দুর্গা বা শক্তির প্রতীক। এর দেবতা হলেন ভৈরব ও ধর্মরাজ যম। এটি কেতুগ্রহ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। নয় দেবীর শক্তি এই রুদ্রাক্ষে নিহিত। যারা শক্তির সাধনা করেন, তাদের এই রুদ্রাক্ষ ধারণ করা অবশ্য কর্তব্য। সকল রুদ্রাক্ষই শিবের প্রতীক। নয়মুখী রুদ্রাক্ষ নয়টি বিশেষ গুণ ধারণ করে। এটি আত্মশক্তি বৃদ্ধি [...]
আটমুখী রুদ্রাক্ষ শিব-পার্বতীর প্রথম পুত্র গণেশের প্রতীক, যাঁর পূজা সব দেবতার আগে করা হয়। এই রুদ্রাক্ষ রাহু গ্রহ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। আট মুখী রুদ্রাক্ষকে দেবীর অষ্টমাতৃকা রূপে কল্পনা করা হয়। এই রুদ্রাক্ষ অষ্টবসু ও মা গঙ্গাকে তুষ্ট করে। আট মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণকারী সকল রকম দুর্দশা থেকে মুক্ত থাকে। কি শারীরিক, [...]
সাতমুখী রুদ্রাক্ষ অনঙ্গ শিবের প্রতীক। এটি গ্রহরাজ শনি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এই রুদ্রাক্ষ রোগ-ব্যাধি ও দারিদ্র-নিবারক, সমৃদ্ধকারক এবং শান্তি-মাতৃকার কেন্দ্র। তাই এই রুদ্রাক্ষ দৈবী শক্তিলাভে বিশেষ সহায়তা করে। এই রুদ্রাক্ষ তাদেরই ধারণ করা উচিত, যাদের দৈহিক কষ্টের শেষ নেই, মানসিক ও অর্থনৈতিক ভারসাম্যের অভাব। সুস্বাস্থ্যের জন্য এটি বিশেষ উপকারী ও [...]
ছয়মুখী রুদ্রাক্ষের মাহাত্ম্য- ছয়মুখী রুদ্রাক্ষ ক্ষমতার কেন্দ্রে পরমেশ্বর ভগবান শিবের দ্বিতীয় পুত্র কুমার কার্তিকের অবস্থান। শুক্রগ্রহ কর্তৃক এই রুদ্রাক্ষ নিয়ন্ত্রিত। এই রুদ্রাক্ষ আমাদের জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও বিদ্যাদান করে। আমাদের দৈনন্দিন সংসারের দুঃখের হাত থেকে রক্ষা করে। যদি কোন বোকা ছাত্রও প্রতিদিন এই রুদ্রাক্ষ ধারণ করে, তবে তার মানসিক শক্তি [...]
৫ মুখী রুদ্রাক্ষ কালাগ্নি রুদ্রের প্রতীক। এটি বৃহস্পতি গ্রহ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সম্পদ- যা কিনা মানুষ জ্ঞানের দ্বারা আহরণ করে, তা তখনই অর্থবহ হয়, যখন সেই জ্ঞানকে ধরে রাখা যায়। এক্ষেত্রেই পাঁচমুখী রুদ্রাক্ষের বিশেষ প্রয়োজন। আমরা যে জ্ঞান আহরণ করি, তা বয়স বাড়তে থাকার সঙ্গে সঙ্গে ভুলে যেতে থাকি বা [...]
চারমুখী রুদ্রাক্ষের চারটি সমান্তরাল লাইন থাকে। লাইনগুলি মুখ থেকে পুচ্ছ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই রুদ্রাক্ষ বুধ গ্রহ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার চার মাথার পূর্ণ জ্ঞান এর মধ্যে নিহিত থাকে। ফলে এই রুদ্রাক্ষ ধারণকারীকে সৃষ্টির ক্ষমতা, জ্ঞান ও বিদ্যা শিক্ষায় সাহায্য করে। একটু বোকা ও কম বুদ্ধিমান ছাত্রদের এটা ধারণ করা [...]
তিন মুখী রুদ্রাক্ষের মাহাত্ম্য- তিনমুখী রুদ্রাক্ষের তিনটি স্বাভাবিক লাইন থাকে। এই রুদ্রাক্ষটি মঙ্গল গ্রহ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং এটি অগ্নির প্রতীক, তাই এই রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে অগ্নিদেব সন্তুষ্ট হন। অগ্নি যেমন সবকিছু শুদ্ধ করেন, তেমনি এই রুদ্রাক্ষ ধারণকারী অতীত জীবনের শত পাপ থেকে মুক্ত হয়ে শুদ্ধ ও পবিত্র জীবনযাপন করেন। [...]
দুইমুখী রুদ্রাক্ষ চন্দ্র কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। এটি অর্ধনারীশ্বরের প্রতীক। শিব ও পার্বতীর যৌথ রূপ। এই রুদ্রাক্ষে আমরা দুজনকে একই শরীরে দেখি। নেপাল বা ইন্দোনেশিয়ার দুই মুখী রুদ্রাক্ষে প্রাকৃতিক উপায়ে ছিদ্র হয়ে থাকে। কিন্তু দেরাদুন বা হরিদ্বারে যেসব রুদ্রাক্ষ পাওয়া যায়, সেগুলিতে কৃত্রিম উপায়ে ছিদ্র করা হয় – যা মধ্যম শ্রেণীর। [...]
সবরকম রুদ্রাক্ষের মধ্যে একমুখী রুদ্রাক্ষই শ্রেষ্ঠ। এটি স্বয়ং দেবাদিবদেব শঙ্করের প্রতীক। রবি কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। এই রুদ্রাক্ষ ধারণে মানুষের মনে বৈরাগ্য জাগায়, ক্রমশঃ সে ঈশ্বরের দিকে এগিয়ে যায়। এক মুখী রুদ্রাক্ষ ব্রহ্মহত্যা পাপ থেকে মুক্ত করে এবং ব্রহ্মজ্ঞান প্রদান করে। পরন্তু সে মৃত্যুর পর নির্বাণ বা মোক্ষলাভ করায়। তাছাড়া একমুখী [...]